28 October 2024, Mymensingh: In a community-led initiative titled “Collective Action to End Child Marriage: Improving Girls’ Quality of Life by Challenging Negative Social Norms”, People’s Oriented Program Implementation (POPI), in collaboration with the Bangladesh Open Source Network (BdOSN), held a workshop under the Joint Action Grant Project, funded by the Malala Fund. The event took place at the conference room of Caritas Mymensingh Region, engaging a cross-section of community stakeholders, including students, teachers, parents, religious leaders, local elites, CSOs, NGOs, and media representatives.
The workshop aimed to sensitise community leaders on the impact of harmful social norms affecting girls' access to education, while exploring ways to empower young women to express their aspirations and realise their potential. Distinguished guests included Mr Neaul Kabir Sajal, Senior Reporter for Daily Kaler Kantha; Ms Rebeka Sultana, Executive Director of the Onnochitra Foundation; Mr M Azizul Haque, Lecturer at Alhaj Oddhokkho Motiur Rahman School and College; Mr Babul Chandra Goswami, Headmaster of Oshotdhar Bohumukhi High School; and Mr Abu Sina M Shaheed Chowdhury, Deputy Director of Resource Mobilisation for POPI. The workshop was facilitated by Md Rokibul Islam, Consortium Coordinator for POPI.
The session, attended by 45 participants (21 women and 24 men), featured interactive discussions, group work, and a debate focusing on the Child Marriage Restraint Act 2017. Participants were encouraged to share insights, experiences, and community-based solutions.
The workshop yielded several significant outcomes, notably the identification of specific local challenges related to child marriage and barriers to girls’ education. Participants contributed valuable recommendations, outlining the roles and responsibilities of various stakeholders in addressing these issues. The event strengthened collaborative ties within the community, fostering greater cooperation among local leaders and organisations committed to social change. Furthermore, attendees pledged to confront detrimental social norms that perpetuate child marriage, advocating for a supportive environment that enables girls to access education and fulfil their potential.
This workshop, part of a year-long project spanning Dhaka, Rangpur, and Mymensingh, represents a significant step in community-led efforts to combat child marriage and support girls’ rights to education and empowerment.
২৮ অক্টোবর ২০২৪, ময়মনসিংহ: সম্প্রদায়ভিত্তিক উদ্যোগ "বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সম্মিলিত প্রচেষ্টা: ক্ষতিকর সামাজিক রীতিনীতির চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে মেয়েদের জীবনমান উন্নয়ন" শিরোনামে পপি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) যৌথভাবে মালালা ফান্ডের অর্থায়নে “জয়েন্ট অ্যাকশন গ্রান্ট প্রজেক্ট” এর অধীনে একটি কর্মশালার আয়োজন করে। ময়মনসিংহের ভাটিকাশরে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এই কর্মশালায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক, ধর্মীয় নেতা, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সিএসও, এনজিও এবং মিডিয়া প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের অংশগ্রহণকারীরা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালার মূল লক্ষ্য ছিল মেয়েদের শিক্ষায় প্রবেশাধিকারকে বাধাগ্রস্ত করা ক্ষতিকর সামাজিক রীতিনীতিগুলোর প্রভাব সম্পর্কে কমিউনিটির নেতৃবৃন্দকে সচেতন করা এবং মেয়েদের তাদের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ ও সম্ভাবনা বাস্তবায়নে সক্ষম করার উপায় খোঁজা। অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেইলি কালের কণ্ঠ পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার জনাব নেয়াউল কবীর সাজল; অনুচিত্র ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মিসেস রেবেকা সুলতানা; প্রভাষক জনাব এম. আজিজুল হক; প্রধান শিক্ষক জনাব বাবুল চন্দ্র গোস্বামী এবং পপির রিসোর্স মোবিলাইজেশন বিভাগের উপপরিচালক জনাব আবু সিনা মো. শহীদ চৌধুরী। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন পপির কনসোর্টিয়াম কোঅর্ডিনেটর মো. রকিবুল ইসলাম।
এই কর্মশালায় ৪৫ জন অংশগ্রহণকারী (২১ জন নারী ও ২৪ জন পুরুষ) উপস্থিত ছিলেন, যেখানে তারা বিভিন্ন ইন্টারেক্টিভ আলোচনা, দলীয় কাজ এবং ২০১৭ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন নিয়ে একটি বিতর্কে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মতামত, অভিজ্ঞতা এবং কমিউনিটি-ভিত্তিক সমাধান শেয়ার করতে উৎসাহিত করা হয়।
কর্মশালায় উল্লেখযোগ্য কিছু অর্জনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাল্যবিবাহ এবং মেয়েদের শিক্ষায় প্রবেশাধিকারে স্থানীয় চ্যালেঞ্জগুলি চিহ্নিত করা, বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের দায়িত্ব ও সুপারিশ নির্ধারণ, এবং কমিউনিটির সাথে সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করা। অংশগ্রহণকারীরা ক্ষতিকর সামাজিক রীতিনীতিগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতি দেন এবং মেয়েদের শিক্ষায় প্রবেশাধিকার ও তাদের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে সহায়ক পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।